Success Story
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১
মোছা: সাহেরা খাতুন
দাপুনিয়া -৩ শাখা
আমি মোছা: সাহেরা খাতুন, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া -৩ শাখার অন্তর্গত বাসন্তি মহিলা সমিতির একজন নিয়মিত সদস্য। আমার পরিচিতি কোড হল ০২৭-০২৫-০২৫। এক সময় আমি অনেক দরিদ্র ছিলাম। আমার স্বামী দিন মুজুর ছিল। কাজ থাকলে আমাদের আহার জুটত। আর কাজ না থাকলে আমাদের অনাহারে,
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ২
মোছা: তানিয়া আক্তার
দাপুনিয়া -৩ শাখা
আমি মোছা: তানিয়া আক্তার, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া -৩ শাখার অন্তর্গত চৈতী মহিলা সমিতির একজন নিয়মিত সদস্য। আমার পরিচিতি কোড হল- ০২৭-০৩৭-০৪৩। আমার স্বামী একসময় বেকার ছিল। সে কোন কাজকর্ম করত না, তার কোন রোজগার ছিল না। সংসারের ব্যায় বহন করা কঠিন ছিল।
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৩
মোছা: ছালেহা খাতুন
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: সালেহা খাতুন, স্বামী – মৃত হাতেম আলী, গ্রাম- ভাটি দাসপাড়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানীখোলা শাখার মৌসুমী মহিলা সমিতি সদস্য। আমার কোন ছেলে সন্তান নাই। মেয়ের ঘরের ছেলেকে নিয়ে সংসার যুদ্ধ শুরু করি। প্রথমে ইউ.পি. থেকে কিছু ভাতা পাই যা আমার সংসার চলে না।
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৪
মোছা: মুর্শিদা খাতুন
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: মুর্শিদা খাতুন, স্বামী সুরুজ আলী, গ্রাম- চরকুমারিয়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানীখোলা শাখার মেঘনা মহিলা সমিতির সদস্য। আমি ১ম বার ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে চা-পানের ব্যবসা শুরু করি ২য় বার ১৫,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে একটি গাড়ি ক্রয় করি ৩য় বার ২৫,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে জমি বন্ধক রাখি
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৫
মৃনাল মিত্র
ধানীখোলা শাখা
আমি মৃণাল মিত্র পিতা মৃত: অমৃত সুন্দর গ্রাম কাঁঠাল আয়না ক্ষেত। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর অগ্নিবীনা পুরুষ সমিতির একজন সদস্য আমি। আমার ২ ছেলে আমি সামান্য শিক্ষকতা করতেছি। প্রথমে আমি আসপাডা থেকে ৩০,০০০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে মাছের রেণু চাষ করি ২য় বার ৪৫,০০০ হাজার টাকা নিয়ে
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৬
দিপ্তী ভৌমিক
ধানীখোলা শাখা
আমি দিপ্তী ভৌমিক স্বামী শ্যামল কান্তি ভৌমিক গ্রাম পাজলাচর আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ফুলছায়া মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি আসপাডা থেকে প্রথমে ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে একটি গাভী ক্রয় করি। বর্তমানে ২০,০০০ টাকা পরিশোধ করেছি । ১০ কাঠা জমি বন্ধক রেখেছি দুই ছেলে পড়ালেখা
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৭
মোছা: লাভলী আক্তার
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: লাভলী আক্তার স্বামী কাশেম আলী গ্রাম- গয়সা পাড়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানিখোলা শাখার কাকন মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি আসপাডা থেকে প্রথমে ১৫,০০০ টাকা ঋণ গ্রহন করি ২য় বার ২৫,০০০ ৩য় বার ৪০,০০০ ৪র্থ বার ৪৫,০০০ ঋণ গ্রহন করে বর্তমানে ৩টি গাভী ২টি ষাড়
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৮
মোছা: রাণী আক্তার
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: রাণী আক্তার স্বামী আব্দুর রহমান। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানিখোলা শাখার আশার আলো মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি প্রথমে আসপাডা থেকে ১০,০০০ ঋণ করে একটি বকনা ছোট বাছুর ক্রয় করি ২য় বার ১৫,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে ২ কাঠা জমি বন্ধকী রাখী ৩য় বার ২০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে ৫
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ৯
মো: খোকন মিয়া
ধানীখোলা শাখা
আমি মো: খোকন মিয়া পিতা: আলাউদ্দিন গ্রাম- সুম্মখ বৈলর। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন ধানিখোলা শাখার ধুমকেতু পুরুষ সমিতির একজন সদস্য। আমি প্রথমে আসপাডা থেকে ৪০,০০০টাকা ২য় বার ৬০,০০০ টাকা ৩য় বার ৮০,০০০ টাকা ৪র্থ বার ১২০,০০০ টাকা ৫ম বার ১৫০,০০০ টকা ৬ষ্ঠ বার ২০০,০০০ টাকা এবং
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১০
মোছা: সুফিয়া আক্তার
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: সুফিয়া আক্তার আমার স্বামী মোহাম্মদ আলী গ্রাম- চরকুমারিয়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানিখোলা শাখার পুষ্প মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি প্রথমে আসপাডা থেকে ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে মাছের পোনা চাষ করি পরবর্তীতে পর্যায় ক্রমে ১৫,০০০ ২০,০০০ ৪০,০০০ টাকা ঋণ গ্রহন করে
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১১
মোছা: জহুরা খাতুন
দাপুনিয়া-২ শাখা
আমি মোছা: জহুরা খাতুন, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া-২ শাখার অন্তর্গত একতা কৃষক মহিলা সমিতির এক জন নিয়মিত সদস্য। আমি একজন খুব দরিদ্র মহিলা ছিলাম। আমার স্বামী এক জন দিন মজুর ছিল। কাজ থাকলে আমাদের আহার জুটত, না থাকলে দুই বাচ্ছা সহ আমাদের অনাহারে থাকতে হত। এ অবস্থায়
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১২
ফরিদা খাতুন
দাপুনিয়া-১ শাখা
আমি মোছাঃ ফরিদা খাতুন, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া-১ শাখার অন্তর্গত উদয়-২ মহিলা সমিতির এক জন নিয়মিত সদস্য। আমার পরিচিতি কোড- ০২-০৭০-০০১। আমি একজন খুব দরিদ্র মহিলা ছিলাম। আমার স্বামী এক জন দিন মজুর ছিল। কাজ থাকলে আমাদের আহার জুটত, না থাকলে দুই বাচ্ছা সহ
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৩
মোছা: আনোয়ারা বেগম
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: আনোয়ারা বেগম স্বামী ফজর আলী গ্রাম- উজান ভাটি পাড়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানিখোলা শাখার একতা মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি প্রথমে আসপাডা থেকে ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করি পরবর্তীতে কিছু ফসলের জমি বন্ধক রাখি লাকরি ব্যবসা শুরু করি বর্তমানে
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৪
মোছা: ফেরদৌসি আক্তার
ধানীখোলা শাখা
আমি মোছা: ফেরদৌসি আক্তার স্বামী মো: সুরুজ আলি গ্রাম- মধ্যভাটি পাড়া। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর ধানিখোলা শাখার মায়ের আচল মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি প্রথমে আসপাডা থেকে ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে একটি ভ্যান ক্রয় করি ২য় বার ১৫,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে আরেকটি ভ্যান ক্রয় করি বর্তমানে
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৫
মোছা: জুলেখা খাতুন
বালিপাড়া শাখা
আমি মোছা: জুলেখা খাতুন স্বামী মো: ছোলায়মান গ্রাম-বিয়ারা আউলিয়া নগর। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর বালিপাড়া শাখার বকুল মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমার স্বামী স্ত্রী সন্তান নিয়ে খুব কষ্টে দিন কাটাতেন আমার সংসারে বাড়তি আয়ের কোন সুযোগ ছিলনা। স্বামী অসুস্থ্য হয়ে পরলে না খেয়ে থাকতে হতো।
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৬
মোছা: সুফিয়া বেগম
বালিপাড়া শাখা
আমি মোছা: সুফিয়া বেগম স্বামী মো: আফাজ উদ্দিন গ্রাম- বালিপাড়া আউলিয়া নগর। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর বালিপাড়া শাখার নিরাপদ মহিলা সমিতির একজন সদস্য আমি আসপাডা থেকে প্রথমে ৮০০০ টাকা ঋণ নিয়ে বাড়িতে ঝাড়ুর ব্যবসা করি। এক পর্যায়ে দফায় দফায় ঋণের পরিমান বাড়িয়ে আমার ব্যবসা
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৭
মোছা: নাজবিন আক্তার
বালিপাড়া শাখা
আমি মোছা: নাজবিন আক্তার স্বামী মো: নজরুল ইসলাম গ্রাম- কানিহারী। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর বালিপাড়া শাখার কোকিলা-২ মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি ২০০৯ সালে এই সংস্থার একজন সদস্য হিসেবে ভর্তি হয়। আমার স্বামী আর্থিক সমস্যার কারনে কোন ব্যবসা করতে পারছিলো না । অন্যের জমি
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৮
মোছা: রাজিয়া বেগম
বালিপাড়া শাখা
আমি মোছা: রাজিয়া বেগম স্বামী মো: ওয়াহেদ মিয়া গ্রাম- পাটুলী আউলিয়া নগর। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর বালিপাড়া শাখার হিমেল মহিলা সমিতির একজন সদস্য। আমি ২০১২ সালে আসপাডা সংস্থায় ভর্তি হয়ে পর্যায় ক্রমে ঋণ গ্রহন করি প্রথমে ১০,০০০ টাকা ঋণ নিয়ে একটি পিকআপ গাড়ীতে অংশ্য নেই।
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ১৯
মোছা: ফাতেমা বেগম
বালিপাড়া শাখা
আমি মোছা: ফাতেমা বেগম স্বামী মো: আলমগীর হোসেন গ্রাম- বিয়ারা আউলিয়া নগর। আমি আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর বালিপাড়া শাখার বনলতা সমিতির একজন সদস্য। আমি ২০১২ সালে আসপাডায় ভর্তি হয়ে বিভিন্ন সময়ে ঋণ গ্রহন করি। প্রথম ৮০০০ টাকা নিয়ে হোটেল ব্যবসা শুরু করি। এরপর পর্যায়ক্রমে
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ২০
মোছাঃ আমেনা খাতুন
দাপুনিয়া-১ শাখা
আমি মোছাঃ আমেনা খাতুন, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া-১ শাখার অন্তর্গত চম্পাকলি মহিলা সমিতির এক জন নিয়মিত সদস্য। আমার পরিচিতি কোড ০২৩-০২৮-০২২। আমার স্বামী বেকার ছিল, তার কোন রোজগার ছিলনা। যারফল সংসারে সবসময় অভাব লেগে থাকাকত। ২০০৬ সালে সর্ব প্রথম আসপাডা সংস্থা
ভাগ্য উন্নয়নের গল্প - ২১
মোছাঃ হাজেরা খাতুন
দাপুনিয়া-১ শাখা
আমি মোছাঃ হাজেরা খাতুন, আসপাডা পরিবেশ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এর দাপুনিয়া-১ শাখার অন্তর্গত উদয় মহিলা সমিতির এক জন নিয়মিত সদস্য। আমার পরিচিতি কোড ০২৩-০৭০-০০৪। আমার স্বামী এক সময় বেকার ছিল, তার কোন রেজগার ছিল না। বিয়ের পর পর আমার সংসারের অবস্থা একদম নুন আনতে পানতা ফুরায়। ভ’মিহীন